‘মমতার পুলিশ বিজেপিকে ভয় পাচ্ছে’, কৃষক সভার অনুমতি বাতিলে পুলিশকে নিশানা শুভেন্দুর



চন্দ্রকোণা (পশ্চিম মেদিনীপুর): চন্দ্রকোণার ঝাঁকরা স্কুল মাঠে কৃষক সভার অনুমতি বাতিল করায় পুলিশকে নিশানা করলেন শুভেন্দু অধিকারী। ট্যুইটে বিরোধী দলনেতা লেখেন, তৃণমূল নেতৃত্ব এবং মমতার পুলিশ বিজেপিকে ভয় পাচ্ছে। এটা আমি উপভোগ করছি। শুভেন্দু ট্যুইটে লেখেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশের অনুমতি মেলার পরেই সভার আয়োজন করা হয়েছিল। হঠাৎ স্কুল কর্তৃপক্ষের মনে হল, প্রধান শিক্ষক অনুমতি দেওয়ার উপযুক্ত ব্যক্তি নন। যে পুলিশ সাধারণ মানুষের অভিযোগের সুরাহায় অযোগ্য, তারাও হঠাৎ সক্রিয় হয়ে অনুমতি প্রত্যাহার করল! এটাই হল বিজেপি ফোবিয়া ‘। শুভেন্দু ট্যুইটে জানিয়েছেন, এর পরও দুপুর সাড়ে ৩টে নাগাদ তিনি চন্দ্রকোণায় যাবেন এবং কৃষকদের সঙ্গে কথা বলবেন। 

হাইকোর্টের দ্বারস্থ শুভেন্দু: কিছুদিন আগেই পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে বিরোধী দলনেতার আবেদন, তিনি সুুপ্রিম কোর্টে গিয়েছেন। ৫ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বোচ্চ আদালত বন্ধ। তাই কলকাতা হাইকোর্ট রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিক, যেন আগামী ৭ দিন নির্বাচনের দিন ঘোষণা না করা হয়। এর আগে পঞ্চায়েত ভোট পরিচালনার ক্ষেত্রে একাধিক দাবি নিয়ে, হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই মামলায় প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে সব সিদ্ধান্ত নেবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। 

ব্রাত্যর নিশানায় শুভেন্দু: শুভেন্দু অধিকারীকে নিশানা করলেন ব্রাত্য বসু। শিক্ষামন্ত্রীর ট্যুইট, একটি স্বয়ংশাসিত সংস্থার বিজ্ঞাপন ঘিরে তাড়াহুড়োয় ভুল তথ্য দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। ২০১১ থেকে কলেজ সার্ভিস কমিশন ৭ হাজার ৫৪৬ জন সহকারী অধ্যাপক, ৩২৭ জন অধ্যক্ষের নাম সুপারিশ করেছে। আরও ১ হাজার ৬২৫ জনের নাম চলতি বছরেই সুপারিশ করা হবে। আমরা কেন্দ্রের মতো স্বয়ংশাসিত সংস্থার কাজে হস্তক্ষেপ করি না। শুভেন্দুকে নিশানা করে পাল্টা ট্যুইট করেন ব্রাত্য বসু। 

সরকারি পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের অভিযোগে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দু অধিকারীর। বিরোধী দলনেতার ট্যুইটে লেখেন, দেউলিয়া পশ্চিমবঙ্গ সরকার কৌশলগত ভাবে নিয়োগ সংস্থাগুলির ভূমিকা সঙ্কুচিত করছে। চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ হলে কলেজ সার্ভিস কমিশন, পুলিশ রিক্রুটমেন্ট বোর্ড, PSC-র ভূমিকা কী হবে? রাজ্য সরকার পুলিশের বদলে অস্থায়ী হোমগার্ড নিয়োগ করছে। CMO-তে চুক্তিভিত্তিক কনসালট্যান্ট নিয়োগ করা হচ্ছে। কলেজে অধ্যাপকের পরিবর্তে অস্থায়ী লেকচারার নিয়োগ করছে। কারণ তাতে খরচ কম, DA নেই। এটাই কি আমাদের যুব সমাজের ভবিতব্য? জোর করে মর্যাদাহীন কাজ এভাবে করতে হবে? একাধিক নিয়োগপত্র ট্যুইট করে রাজ্য সরকারকে নিশা

া শুভেন্দু অধিকারীর। 



Source link

https://sluicebigheartedpeevish.com/u4j5ka2p?key=f9b1fb0aab078545b23fc443bdb5baad

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

%d bloggers like this: