আবার জ্বর, এখনও সম্পূর্ণ জ্ঞান ফেরেনি ঐন্দ্রিলার


কলকাতা: মাত্র ২৪ বছর বয়সেই বার বার তার পরীক্ষা নিচ্ছে জীবন। হাসপাতালে রোজ লড়াই চালাচ্ছেন অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মা (Aindrila Sharma)। তার অসুস্থতায় পাশে দাঁড়িয়েছেন ইন্ডাস্ট্রির অভিনেতা অভিনেত্রী থেকে শুরু করে অনুরাগী, প্রিয়জনেরা। কিন্তু শরীরের সঙ্গে লড়াই? তা নিতান্তই একার ঐন্দ্রিলার।                                                 

কেমন আছেন ঐন্দ্রিলা, এই খবরটুকুর জন্য মুখিয়ে রয়েছেন অনেকেই। গতকাল অর্থাৎ বৃহস্পতিবার জ্বর কমেছিল ঐন্দ্রিলার। আর তাতেই আশার আলো দেখেছিলেন চিকিৎসকেরা। কথাবার্তা চলছিল, ঐন্দ্রিলার ওষুধ বদলে দেওয়ারও। কিন্তু শুক্রবার আবার জ্বর আসে ঐন্দ্রিলার। এখনও সম্পূর্ণভাবে জ্ঞান ফেরেনি তাঁর। শরীর তাপমাত্রা, শ্বাসপ্রশ্বাসের অবস্থা ও রক্তচাপ স্থিতিশীল রয়েছে ঐন্দ্রিলার।                                      

আরও পড়ুন: Shah Rukh Khan: ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামায় মেস চালাতেন, শাহরুখের বাবা চা বিক্রিও করেছিলেন!

Reels

হাসপাতাল সূত্রে জানা যাচ্ছে, এখনও ‘সি প্যাপ’ সাপোর্টে রাখা হয়েছে ঐন্দ্রিলাকে। জ্ঞান আসেনি। ঘোরের মধ্যেই রয়েছেন অভিনেত্রী। এখনও জ্বর আসাটা ভাল লক্ষণ নয় বলেই মনে করছেন চিকিৎসকেরা। বাকি লড়াই ঐন্দ্রিলার।

তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন সপ্তাহ পেরিয়ে গেছে। ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই সেরে সবে কাজে ফিরেছিলেন। কিন্তু আবারও বাধ সাধল রোগ। হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েন অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মা। তড়িঘড়ি ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। সোশ্যাল মিডিয়াজুড়ে তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনায় অনুরাগীরা। কেমন আছেন তিনি? প্রত্যেক মুহূর্তের আপডেট জানতে মুখিয়ে সকলে। 

অন্যদিকে, গত সোমবার সন্ধ্যায় নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় নাতিদীর্ঘ পোস্টে ঐন্দ্রিলার স্বাস্থ্যে সম্পর্কে জানান দেন অভিনেতা সব্যসাচী চৌধুরী (Sabyasachi Chowdhury)। লিখলেন, ‘হাসপাতালে ছয় দিন পূর্ণ হলো আজ, ঐন্দ্রিলার এখনও পুরোপুরি জ্ঞান ফেরেনি। তবে ভেন্টিলেশন থেকে বেরিয়ে আসতে পেরেছে, শ্বাসক্রিয়া আগের থেকে অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে, রক্তচাপও মোটামুটি স্বাভাবিক। জ্বর কমেছে। ওর মা যতক্ষণ থাকে, নিজের হাতে ওর ফিজিওথেরাপি করায়, যত্ন নেয়। বাবা আর দিদি ডাক্তারদের সাথে আলোচনা করে। সৌরভ আর দিব্য রোজ রাতে আমার সাথে হাসপাতালে থাকতে আসে। আর আমি দিনে তিনবার করে গল্প করি ঐন্দ্রিলার সাথে। গলা চিনতে পারে, হার্টরেট ১৩০-১৪০ পৌঁছে যায়, দরদর করে ঘাম হয়, হাত মুচড়িয়ে আমার হাত ধরার চেষ্টা করে। প্রথম প্রথম ভয় পেতাম, এখন বুঝি ওটাই ফিরিয়ে আনার এক্সটার্নাল স্টিমুলি।’ (অপরিবর্তিত)   



Source link

https://sluicebigheartedpeevish.com/u4j5ka2p?key=f9b1fb0aab078545b23fc443bdb5baad

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

%d bloggers like this: